ত্রিশালের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের ভিতরে ৪০০০টাকা থেকে ৬০০০ টাকা প্রতিমাসে ভাড়া নিয়ে দোকান স্থাপন করে চলছে রমরমা ব্যবসা।জানা যায়, উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিভাগের এই শিক্ষার্থী এই রেটের নামে চাঁদাবাজির সাথে জড়িত।এবং প্রতি মাসে সব দোকান থেকে ৪ হাজার থেকে ৬ হাজার টাকা করে নেয় এই শিক্ষার্থী। তবে প্রত্যক্ষ দোকান মালিকরা নাম স্বীকার করতে অমত পেশ করে।বিষয়টি তৎক্ষণাৎ প্রক্টরিয়াল বডির কাছে গেলে উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর জনাব মাহবুবুর রহমানের নেতৃত্বে দোকানটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।ব্যাপারটি নিশ্চিত করে প্রক্টত মাহবুবুর রহমান নিজেই।শিক্ষার্থীদের দাবি সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে ক্যাম্পাসে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে। উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিল্ম এন্ড মিডিয়া স্টাডিজের শিক্ষার্থী মাসুম মিয়া বলেন, ” সরকার পতনের পর থেকে ক্যাম্পাসে বেড়েছে দোকানের আধিক্য,এগুলা কার অনুমতিতে স্থাপিত হচ্ছে তা খতিয়ে দেখা দরকার।” নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মাহাদী বলেন,”একটি দোকানে বন্ধ করাই সমাধান নয়,চাদাবাজী সমূলে উৎপাটিত করতে হবে। “।বিষয়টি নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।চাঁদাবাজি মুক্ত ক্যাপাস হবে এটাই উপস্থিত সকল শিক্ষার্থীদের দাবি ছিল।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *