দেশের বিভিন্ন স্থানে নানা কায়দায় চলছে দখলদারি। কোথাও নদী বা খাল দখল করে তৈরি করা হয়েছে মাছের ঘের। কোথাও নদীর ওপর নির্মাণ করা হয়েছে অবৈধ স্থাপনা।খোদ সাতক্ষীরা সদর উপজেলার দহাকুলার শেখপাড়া মোড়ে অবস্থিত দহাকুলা যুব সংঘের পাকাঘরটি এক সময় ছিল আওয়ামী লীগের অফিস। এই অফিসটা ৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের পতনের পর নাম দেওয়া হয় দহাকুলা যুব সংঘ। জানা গেছে জমিটির প্রকৃত মালিক সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়নের পশ্চিম দহাকুলার শেখপাড়ার শেখ আলাউদ্দিনের পুত্র শেখ জুলফিকার ইসলাম । শেখ জুলফিকার ইসলাম জানান, “এই জায়গা আমার, দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের লোকেরা জোরপূর্বক জবরদখল করে রেখেছিল। আমার জমির কাগজপত্র আছে। এ ব্যাপারে অবিলম্বে সরেজমিনে তদন্তপূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তিনি। এছাড়া তিনি আরো জানান তাঁকে ফাঁসানোর জন্য স্থানীয় আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দরা বিভিন্নভাবে তাকে হয়রানি করছে। এবং কিছু সাংবাদিক তার কাছে চাঁদা চাচ্ছে। সেই সাথে তিনি চাঁদা না দেওয়াতে তার নামে ইতিমধ্যে বিভিন্ন ভুল নিউজ ছাপিয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *